আন্তর্জাতিক মহলে চিনকে কূটনৈতিকভাবে ঘিরে ফেলবে ভারত ও আমেরিকা !কিভাবে জানলে অবাক হবেন...


ডেস্কঃসন্ত্রাসবাদ ইস্যুতে আলোচনায় বসতে চলেছে আমেরিকা ও ভারতের আধিকারিকরা।সূত্রের খবর আগামী ডিসেম্বর মাসে জঙ্গিদের তালিকা নিয়ে আলোচনা করবে দিল্লি-ওয়াশিংটন।তারপরেই সন্ত্রাসবাদীদের 'আন্তর্জাতিক জঙ্গি তকমা দেওয়ার জন্য একসঙ্গে আবেদন করবে ভারত-আমেরিকা।আল কায়দা,লস্কর,আইএস গোষ্ঠীগুলির উপর চাপ বাড়বে বলে মনে করা হচ্ছে।বেজিংয়ের দয়ায় আপাতত স্বস্তি মিললেও এবার চাপ বাড়বে জঙ্গি মাসুদের উপর।আব্দুল রাউফ আসগর ও ইব্রাহিম আঠার এই দুই ভাইয়ের নামও উঠে আসতে পারে রাষ্ট্রসংঘের আন্তর্জাতিক জঙ্গি তকমাই।বিমান অপহরণ মামলার মাথা আলভি সহ একাধিক পাক মদতপুষ্ট  জঙ্গির নাম তুলবে আমেরিকা ও ভারত।এই পরিকল্পনার ফলে সমস্যায় পড়বে চিন, কারণ জঙ্গিদের হয়ে দাঁড়ালে নষ্ট হবে চিনের ভাবমূর্তি।মনে করা হচ্ছে আন্তর্জাতিক মহলে চিনকে এইভাবে একঘরে করে দেবে আমেরিকা ও ভারত।চিনের নিরাপত্তা পরিষদে পার পেয়েছিল পাঠানকোট হামলার মাথা মাসুদ আজহার তাই এবার নয়া পন্থা নিয়েছে ভারত ও আমেরিকা।

হিন্দুস্থানেই 'সংখ্যালঘু' হিন্দুরা,বঞ্চিত অধিকার থেকে:দ্বারস্থ সুপ্রিম কোর্টের


ডেস্ক: হিন্দুরা হয়ে পড়ছে সংখ্যালঘু ।এক আধটা রাজ্যে নয়,দেশের ৮ টি রাজ্যে সংখ্যালঘু হিন্দুরা তাই হিন্দুদের সংখ্যালঘু মর্যাদা দেওয়া হোক বলে দাবি বিজেপি নেতার।হিন্দুদের সংখ্যালঘু মর্যাদা দেওয়ার দাবি জানিয়ে বিজেপি নেতা ও আইনজীবী অশ্বিনী কুমার উপাধ্যায় শীর্ষ আদালতে মামলা করেছেন।ওনার দাবি অনুযায়ী ২০১১ সালের জনগননার সংখ্যা তুলে ধরেন।পরিসংখ্যান অনুযায়ী ,লাক্ষাদ্বীপ(২.৫),মিজোরাম(২.৭৫),নাগাল্যান্ড(৪.৭৫),মেঘালয়(১১.৫৩),পাঞ্জাব(৩৮.৪০) এবং জম্মু-কাশ্মীর(২৮.৪৪) হিন্দুরা সংখ্যালঘু। শুধু হিন্দুদের পক্ষে প্রশ্ন করেই থেমে থাকেননি তিনি।পশ্চিমবঙ্গ, বিহার,উত্তরপ্রদেশ,অসম এই রাজ্য গুলিতে প্রচুর পরিমানে মুসলিম থাকা সত্ত্বেও কেন তাদের সংখ্যালঘু মর্যাদা দেওয়া হচ্ছে এই নিয়েও প্রশ্ন করেন তিনি ।উপাধ্যায় এর অভিযোগ হিন্দুদের অধিকার কেড়ে নেওয়া হচ্ছে লাক্ষাদ্বীপ, মিজোরাম এর মতো রাজ্য গুলিতে।ফলে অবমাননা করা হচ্ছে সংবিধানের।

ভারতকে পরাস্ত করার জন্য চীনের কয়েকটি ভয়ানক পরিকল্পনা , জানলে রেগে লাল...



ডেস্ক: ভারত ও চীনের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে বহু বছর ধরে।একদিকে ভারত তার প্রতিবেশী দেশগুলি থেকে শান্তি চায় অন্য দিকে চীন ভারত কে দুর্বল করতে চায়।চীন ভারতকে চাপে ফেলার জন্য একসঙ্গে অনেকগুলো পরিকল্পনা উপর কাজ করছে বলে জানা গিয়েছেন।চীনের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে জয়লাভ করে জিনপিং বলেন সেনাবাহিনীকে যুদ্ধ জয়লাভের দিকে নজর দিতে হবে।ভারত ও বাংলাদেশ সীমান্তে তিব্বতের বাসিন্দাদের তিনি বলেন তাঁরা যেন চীনের ভূখণ্ড রক্ষা করার জন্য তৈরী থাকেন।শোনাযাচ্ছে যে চীন ভারতকে চাপে ফেলতে ব্রহ্মপুত্র নদ এর উপর একটা ভয়ানক পরিকল্পনার ছক কষছে।পরিকল্পনা অনুযায়ী চিন ১০০০ কিমি এর একটা টানেল তৈরী করতে চলেছে যার মাধ্যমে তিব্বত থেকে আসা ব্রহ্মপুত্রের গতিপথ বদলে ফেলার চিন্তাভাবনা করছে চীন।ব্রহ্মপুত্র নদ তিব্বত থেকে  ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে দিয়ে এসে বঙ্গোপসাগরে পড়ে।চিন সুড়ঙ্গ তৈরির মাধ্যমে ওই নদকে জিনজিয়াং প্রদেশের দিকে চালনা করবে বলে জানাগিয়েছে।এর প্রভাব ভারত বাংলাদেশ দুটি দেশেই পড়বে।কিন্তু বর্তমানে এই পরিকল্পনা নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে।অন্যদিকে চিন ভারতের এলাকা দখল করার জন্য চীনের মেষপালকের অরুণাচল প্রদেশে পাঠিয়ে সেটা নিজেদের জায়গা বলে দাবি জানাচ্ছে।তবে ভারতীয় সেনা ও রাজনৈতিক মহল চীনের এইসব কূটনৈতিক চালের মোকাবিলা করতে পারবে বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞরা।

Comments

Popular posts from this blog

বাংলা খবর, ভারত খবর, আজকের খবর, 24 ঘন্টার খবর

BIG BRAKING: টিবি নিয়ে এক বড় সিধান্ত নিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী...

ভারতের বড় কোম্পানির CEO করলেন মোদী সরকারের প্রশংসা, আর্থিক অবস্থা নিয়ে দিলেন বড় বয়ান anandabazar patrika