সেনাপ্রধান বিপিন রাউয়াত এমন এক মন্তব্য করলেন, যে বিজেপির বিরোধীরা চুপ !পড়ুন চাঞ্চল্যকর প্রতিবেদনটি
সেনা প্রধান জেনারেল বিপিন রাওয়াত শুক্রবার বলেন যে ভারতীয় সেনা বাহিনীতে অস্ত্রের কোনো অভাব নেই, কেন্দ্র সরকাররের পুরো সমর্থন পাওয়ার পর সেনা বাহিনীর কোন অস্ত্রের অভাব পরেনি, তার সাথে বলেন আমাদের অস্ত্র আগের তুলানায় অনেক আধুনিক প্রযুক্তিতে আপগ্রেড করা হয়েছে এবং তার সাথে বলেন আমরা আমাদের সেনাবাহিনীতে নতুন এবং আধুনিক আরো প্রযুক্তির আয়োজন করার চেষ্টা করছি,যাতে ভারতীয় সেনা আরো শক্তিশালী হয়। বর্তমানে 39 গোর্খা রাইফেলস এর 39 টি গোর্খা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র খোলা হয়।
জেনারেল বিপিন রাওয়াত জানায় যে পাহাড়ে এখুন আগের থেকে সেনাদের উপর পাথর ছোরা কমেছে।স্টেশন পল্টিং ঘটনাগুলি কিছুটা নিচে নেমে এসেছে। সেনাবাহিনীর বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স (বিএসএফ), কেন্দ্রীয় রিজার্ভ পুলিশ ফোর্স (সিআরপিএফ), জম্মু ও কাশ্মির পুলিশ রাজ্য এক সাথে কাজ করছে। সরকার, গোয়েন্দা সংস্থা, রাজ্য প্রশাসন সব চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে আতঙ্কবাদী কমানোর জন্য,তিনি বলেন আমরা আমাদের দিক থেকে সব করবো কিন্তু শেষ সিদ্ধান্ত সরকার নির্ভর হবে, আমাদের সরকাররের উপর পুরো বিশ্বাস আছে,সিদ্ধান্ত নেওয়া যাই হোক না কেন সেটা আমাদের গ্রহণযোগ্য হবে।
আগের দিন, রাওয়াত তার পরিবারের সঙ্গে বারাণসী মধ্যে কাশী বিশ্বনাথ মন্দির পরিদর্শন করে এবং সীমান্তে সৈন্যদের নিরাপত্তা জন্য প্রার্থনা করেন। সীমান্তে আমাদের জওয়ানের নিরাপত্তার জন্য নিরাপত্তা চাওয়া দরকার তিনি বলেন, 39 জন গোর্খার প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে 9 গোর্খা রাইফেলস-এর দ্বিবার্ষিক উদযাপনে অংশগ্রহণের জন্য সেনাবাহিনী প্রধান বারাণসীতে দুই দিনের সফরে এসেছিলেন।
মমতার বিরুদ্ধে ধর্মতলায় বিজেপি কর্তৃপক্ষ ছাড়লেন একের পর এক বড় তোপ ! শুনলে আপনিও চমকে যাবেন..
বিজেপির বঙ্গ ব্রিগেডের ঐতিহাসিক সমাবেশ হল কলকাতার প্রাণকেন্দ্র রানী রাসমণি রোডে।এক বিশেষ সম্প্রদায়ের মানুষেদের তোষণ করছে এবং রাজ্যের গণতান্ত্রিক পরিবেশ নষ্ট করছে এই অভিযোগ শাসকদল তৃণমূলের বিরুদ্ধে।আজকের সভার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো তৃণমূল কংগ্রেসের হেভিওয়েট নেতা মুকুল রায় যোগ দিয়েছেন বিজেপিতে এবং তিনি উপস্থিত থাকবেন এই সভায়।এই মুকুল রায় যিনি তৃণমূলকংগ্রেস এর প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন তার এবং বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের ডাকে জড়ো হয়েছিল প্রচুর মানুষ।হালিশহর,কাঁচড়াপাড়া,আড়ংঘাটা সহ বিভিন্ন জায়গায় রেল অবরোধের সম্মুখীন হতে হয়েছিল বিজেপি সমর্থকদের।তা সত্ত্বেও সমাবেশে কোনো ভিড়ের ঘাটতি হয়নি।মঞ্চ মুকুল রায়কে অলরাউন্ডার বলে সম্বোধন করে সন্মান দিলেন দিলীপ ঘোষ। দার্জিলিং গেছিলাম,কোনো ঝান্ডা নিয়ে যায়নি,দিদির ভাইরা গুন্ডা লাগিয়ে ছিল,তা বলে ভয়ে পালিয়ে আসিনি,তিন দিন ছিলাম,বলে মুখ্যমন্ত্রীকে আক্রমণ করেন দিলীপ ঘোষ।তিনি আরো বলেন,, ‘ভুবনেশ্বরের টিকিট কাটার আগে বিজেপিতে চলে আসুন।’ মুকুল রায় বলেন মমতার পরিবর্তন এসেছে,পাল্টে গেছেন তিনি।ডেঙ্গুর ব্যাপারে আক্ষেপ প্রকাশ করেন এবং বাংলায় পুলিশ রাজ চলছে বলে তোপ জানান রাজ্য সরকারকে।মুকুল রায় বলেন,'কোনো কলেজ পড়ানোর রেকর্ড নেই,তিনি আজ কলকাতা বিশ্ববিদ্যলয় উপাচার্য।'বাংলায় কোনো শিল্প আসেনি বলেও আক্রমণ করেন রাজ্য সরকারকে তিনি।মুকুল রায় আজ নিজের তৃণমূল ছাড়ার প্রসঙ্গে বলেন, ‘প্রথম কারণ, যা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম, তার একটাও পূরণ করতে পারিনি। সেদিন একটা ফাইল দেখিয়েছিলাম। আজ সেটা দেখাব। তৃণমূলের কোনও নেতা বা মন্ত্রী থাকলে জবাব দেবেন।’ ফাইল দেখিয়ে মুকুল বললেন, ‘বিশ্ব বাংলা হল একটা কোম্পানি, যার মালিকের নাম অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।’ বললেন, ‘জাগো বাংলার মালিকের নামও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।সংখ্যা লঘু উন্নয়নের নাম সংখ্যালঘু তোষণ হচ্ছে বলে তোপ মুকুল রায়এর।সারদা প্রসঙ্গেও মুখ খুলেন মুকুল রায়।তিনি সারদাতে হওয়া বৈঠক গুলি নিয়ে বলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে দেন।বক্তব্য শেষে বলেন তৃণমূলে দমবন্ধ হয়ে আসছিল।অনেক ভেবেচিন্তে বিজেপিতে এসেছি।রাহুল সিনহা সংখ্যালঘু তোষণকে নিয়ে কটাক্ষ করে বলেন‘এখানে বিসর্জন করা যাবে না, রামনবমীর মিছিল বের করা যাবে না, শুধু ঈদ পালন করা যাবে, মহরম পালন করা যাবে।’ ‘সারা বাংলা জুড়ে আপনার সব ছবিতে হয় আপনি হিজাব পড়ে আছেন, নয়ত হাত তুলে আল্লাকে ডাকছেন।’ মুখ্যমন্ত্রীকে সরারি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আক্রমণ রাহুল সিনহার।
Comments
Post a Comment