অযোধ্যায় রাম মন্দিরের জন্য ২১০০ কেজির বিশালাকার পিতলের ‘ঘণ্টা” তৈরি করছে মুসলিমরা
অযোধ্যাঃ সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) তরফ থেকে রাম মন্দির (Ram Mandir) নিয়ে সিদ্ধান্ত শোনানোর পর, একদিকে যেমন অযোধ্যাতে মন্দির বানানোর কাজ শুরু হওয়ার দিকে, তেমনই অন্যদিকে মন্দিরের জন্য প্রয়োজনীয় sangbad সামগ্রীও প্রস্তুত করার কাজ চলছে। আপনাদের জানিয়ে রাখি, অযোধ্যায় নির্মাণ হওয়া রাম মন্দিররের জন্য ‘এটাহ” (Etah) এর পিতল নগরীর নামে পরিচিত জলেসরে ২১০০ কেজির ঘণ্টা বানানো হচ্ছে। উল্লেখ্য, রাম মন্দির নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্ত আসার আগেই এই ঘণ্টা বানানোর অর্ডার দেওয়া হয়েছিল।
সবথেকে বড় কথা হল, এই ২১০০ কেজির ঘণ্টা পিতলের আর এর উচ্চতা ৬ ফুট এবং চওড়ায় ৫ ফুট। এই ঘণ্টার নির্মাণ করা কারখানার মালিক, জলেসর এর নগরপালিকার চেয়ারম্যান বিকাস মিত্তল জানান, এই বিশালাকার ঘণ্টা বানানোর জন্য মুসলিম কারিগর ইকবাল সহযোগিতা করছে। ঘণ্টার ডিজাইনিং এবং মসৃণ করার কাজ মুসলিম সমাজের ভাইয়েরা করছে। এই ঘণ্টার দাম প্রায় ১০ থেকে ১২ লক্ষ টাকা।
রাম মন্দির বানানোর রাস্তা পরিস্কার হওয়ার পরেই জলেসরে ঘণ্টা বানানোর কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলেছে। এছাড়াও আরও কয়েকটি ঘণ্টার অর্ডার দেওয়া হয়েছে। চাহিদা বেড়ে যাওয়ার কারণে, কারখানার মালিক শ্রমিক সংখ্যাও বাড়িয়ে দিয়েছে। রাম মন্দিরের জন্য বানানো এই বিশালাকার ঘণ্টার জলেসর এবং এটাহ এর নাম খোদাই করা থাকবে। অযোধ্যায় রাম মন্দির হওয়ার পর এই ঘণ্টা দেখলেই মানুষে জানতে পারবে যে, এই ঘণ্টা কোথায় বানানো হয়েছিল।
সবথেকে বড় কথা হল, রাম মন্দিরের শোভা বাড়ানোর জন্য নির্মাণ করা এই বিশালাকার ঘণ্টায় মুসলিম সমাজের মানুষেরাও সহযোগিতা করছে। এই ঘণ্টা সাম্প্রদায়িক সৌহার্দ্য বজায় রাখার একটি প্রতীক চিহ্ন হিসেবে বিখ্যাত হবে। কারিগর ইকবাল জানান, তিনি ৪০ বছর ধরে এই কাজ করছেন। আর রাম মন্দিরের জন্য ঘণ্টা উনিই বানাচ্ছেন।
সবথেকে বড় কথা হল, এই ২১০০ কেজির ঘণ্টা পিতলের আর এর উচ্চতা ৬ ফুট এবং চওড়ায় ৫ ফুট। এই ঘণ্টার নির্মাণ করা কারখানার মালিক, জলেসর এর নগরপালিকার চেয়ারম্যান বিকাস মিত্তল জানান, এই বিশালাকার ঘণ্টা বানানোর জন্য মুসলিম কারিগর ইকবাল সহযোগিতা করছে। ঘণ্টার ডিজাইনিং এবং মসৃণ করার কাজ মুসলিম সমাজের ভাইয়েরা করছে। এই ঘণ্টার দাম প্রায় ১০ থেকে ১২ লক্ষ টাকা।
রাম মন্দির বানানোর রাস্তা পরিস্কার হওয়ার পরেই জলেসরে ঘণ্টা বানানোর কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলেছে। এছাড়াও আরও কয়েকটি ঘণ্টার অর্ডার দেওয়া হয়েছে। চাহিদা বেড়ে যাওয়ার কারণে, কারখানার মালিক শ্রমিক সংখ্যাও বাড়িয়ে দিয়েছে। রাম মন্দিরের জন্য বানানো এই বিশালাকার ঘণ্টার জলেসর এবং এটাহ এর নাম খোদাই করা থাকবে। অযোধ্যায় রাম মন্দির হওয়ার পর এই ঘণ্টা দেখলেই মানুষে জানতে পারবে যে, এই ঘণ্টা কোথায় বানানো হয়েছিল।
সবথেকে বড় কথা হল, রাম মন্দিরের শোভা বাড়ানোর জন্য নির্মাণ করা এই বিশালাকার ঘণ্টায় মুসলিম সমাজের মানুষেরাও সহযোগিতা করছে। এই ঘণ্টা সাম্প্রদায়িক সৌহার্দ্য বজায় রাখার একটি প্রতীক চিহ্ন হিসেবে বিখ্যাত হবে। কারিগর ইকবাল জানান, তিনি ৪০ বছর ধরে এই কাজ করছেন। আর রাম মন্দিরের জন্য ঘণ্টা উনিই বানাচ্ছেন।
Comments
Post a Comment